5 TIPS ABOUT ব্যর্থ প্রেমের গল্প YOU CAN USE TODAY

5 Tips about ব্যর্থ প্রেমের গল্প You Can Use Today

5 Tips about ব্যর্থ প্রেমের গল্প You Can Use Today

Blog Article

হুম্ আচ্ছা বলতো তোকে সেদিন হাসপাতালেকে নিয়ে গেছিল। আর ডাক্তার তোকে কি রোগের কথা বলছিলো।

“স্কুলজীবন হলো ভবিষ্যতের জন্য অনুশীলন এবং এই অনুশীলনই একজন ব্যক্তিকে নিখুঁত করে তোলে।” – বিলি জো আর্মস্ট্রং

পরের দিন পুরো বাড়িটাই উৎসবে মেতে উঠলো। বাইরের উঠানে বড় করে শামিয়ানা টাঙানো হল।অনেকগুলো খাসি জবাই করা হল। বড় বড় পাতিলে রান্না হল।বাগাট থেকে দই এর অর্ডার দিয়ে স্পেশাল দই আনানো হলো। এসবই করল ছেলেরা। তারা মেয়েদেরকে কিছুই ছুঁতে দিল না। তারা বলল ,”তোমরা তো সবসময়ই করো আজকে তোমরা বসে থাকো আমরা তোমাদেরকে রান্না বান্না করে খাওয়াবো”। এবং যখন খাওয়ার সময় হলো মেয়েদেরকে বসিয়ে ছেলেরা পরিবেশন করতে শুরু করল। খাওয়া শেষ এর দিকে মুরাদ ভাই দইয়ের পাতিল নিয়ে হাজির ।সবাইকে দই পরিবেশন করছিল। যখন সে দইয়ের পাতিল নিয়ে আমার কাছে হাজির হলো তখন আমার পাশ থেকে শিউলি বলে উঠলো ,” মুরাদ ভাই চৈতি কিন্তু দই খায়না”। তখন সে শিউলিকে জিজ্ঞেস করলো,” তাহলে সে কি খায়?

তোমার আম্মু-আব্বু এলে আমি তাদের সাথে দেখা করে হাসপাতাল থেকে বাসায় চলে এসেছিলাম। এবং ১ দিন পর যখন আবার হাসপাতালে তোমায় দেখতে গেলাম তখন তোমার আম্মু ও আব্বুকে দেখলাম লুকিয়ে লুকিয়ে অনেক কান্না করছেন। তাই আমি কি হয়েছে তা জানার জন্য তাদের কাছে গিয়ে জিজ্ঞাসা করলাম। কিন্তু আন্টি আমায় তখন যা বলেছিলেন তা শুনে আমার সে সময় পা থেকে জেনো মাটি সরে গিয়েছিলো। আন্টি আমায় তখন বলেছিলেন যে’ডাক্তার নাকি বলেছে তোমার দুটো কিডনী নষ্ট হয়ে গেছে।

বকুল চাচা থামুন read more আপনি। আপনাকে কিছু বলতে হবে না। স্যরি দিশা। আসলে আমি দুঃখিত। আমার জন্য তোমার এতো সুন্দর পার্টিটাই নষ্ট হয়ে গেলো। আমরা গরীব ‘গুন্ডা বখাটে দের একটাই দোষ জানেন তো। আমরা না বিনা দাওয়াতেই সবার বাসায় ঢুকে পড়ি। তবে আপনি চিন্তা করবেন না আমি এখুনি চলে যাচ্ছি। আর আপনার কাছে আমার একটাই অনুরোধ এই গরীব বকুল চাচার চাকরীটা দয়া করে শেষ করে দিয়েন না। এই অবুঝ লোকটার না আসলে তেমন কোনো দোশ নেই। বকুল চাচা খুব নরম মনের মানুষ তাই আমাকে তোমাদের বাসায় এই পার্টিতে ঢুকতে দিয়েছে। আমি এখুনি চলে যাচ্ছি তোবে যাওয়ার আগে শেষ বারের মতো এই বখাটেটার পক্ষ থেকে আনা আমার এই ছোট্ট উপহারটা যদি গ্রহণ করতেন তাহলে আমি অনেক খুশী হতাম। আপনাকে আমি কথা দিচ্ছি আমি আর আমার এই মুখ কখনো কোনোদিন আর আপনার সামনে নিয়ে আসবো না। তাই প্লিজ না করবেন না।

আপন আমার কে? আমার আপন কে

“স্কুল লাইফের প্রথম দিন থেকেই স্কুলের শেষ দিনের কাউন্টডাউন শুরু হয়।”

জানিস না। সেদিন ডাক্তার তোর রিপোর্ট গুলো দেখে আমাদের সাইটে নিয়ে গিয়ে কি বলছিলো তা জানিস তুই না সেটাও হয়তো বা তুই জানিস না। সেদিন ডাক্তার আমাদের তারকেবিনে নিয়ে গিয়ে যা বলেছিলো তা শুনে আমি ও তোর আব্বু প্রায় দুই জনি অনেক ভয়পেয়ে গেছিলাম। সেদিন ডাক্তার আমাদের তারকেবিনে নিয়ে গিয়ে বলে যে তোর নাকী দুটো কিডনী নষ্ট হয়ে গেছে। তবে একটা এখনো পুরো পুরি নষ্ট হয়নি।

এই ফরিয়াদ তোমার কাছে করি ওগো প্রভু

স্কুলজীবনের শিক্ষাই শিক্ষার্থীদের সঠিক ও ভুলের মধ্যে পার্থক্য করার ক্ষমতা দেয়।

সাথে সে এটার বলেছিলো যে ‘আপনাদের মেয়ে দিশা যদি বেঁচে থাকে তাহলে আমার বেঁচে থেকে কি লাভ, তারচেয়ে যদি দিশা বেচে থাকে তাহলে মরে গিয়েও আমি শান্তিতে থাকতে পারবো। এটা ভেবে যে আমি বেঁচে নেই তো কি হয়েছে আমার ভালোবাসার মানুষটা বেঁচে আছে। জানিস সেদিন ওর কথা শুনে আমি ও তোর আব্বু বুঝেছিলাম যে ছেলেটা তোকে কোতোখানী ভালোবাসে। আর তুই কিনা আজকে সেই ছেলেটাকেই……

আমার এখনও দিনটা মনে আছে, ৫ অক্টোবর ২০১৬, বুধবার আমি তার প্রশ্নের উত্তর দিয়ে দিই, যে আমাকেও তার ভালো লাগে। জীবনের এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা হল। এদিকে সদ্য প্রেম শুরু হতে না হতেই চলে এল পুজোর ছুটি। দীর্ঘ একমাস ছুটি, তার নাম্বার আমার কাছে ছিল ঠিকই কিন্তু ছিল না, আমার নিজস্ব একটি মোবাইল। লুকিয়ে লুকিয়ে বাবার ফোন দিয়ে ম্যাসেজ, করে ডিলিট করে দেওয়া এই ছিল, প্রতিদিনের রুটিন।  

রক্তিমের গা থেকে শার্ট উঠানোর সাথে সাথে দিশা দেখে রক্তিমের যে জায়গা গুলোতে অপারেশন করানো হয়েছিলো সেই জায়গা গুলো দিয়ে রক্ত গরিয়ে পরে পরে পু্রো শার্টটা রক্তে লাল হয়ে গেছে। এদিকে রক্তিমকে আর কোনো কথা না বলতে দেখে দিশা সাথে সাথে সেখানে জ্ঞান হারিয়ে ফেলে। কারণ ওর আর বুঝতে বাকী নেই যে রক্তিম ওকে চিরদিনের জন্য এই পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করে না ফেরার দেশে চলে গেছে। সে বুঝে গেছে আরকেউ ওর পিছনে পিছনে ঘুর ঘুর করবে না। আর কাউকে অপমান করতে পারবে না।

 জীবন কীভাবে বদলায়, আগে স্কুলে না যাওয়ার বাহানা খুঁজতাম, এখন স্কুলে যাওয়ার সুযোগ পাওয়া যায় না।

Report this page